পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রকল্প দুটির ডিপিপিতে পরতে পরতে রয়েছে নানা ঘাটতি ও অসংগতি। উভয় প্রকল্পেই ব্যয়ের বড় একটি অংশ বৈদেশিক সহায়তা থেকে আসার কথা বলা হলেও বৈদেশিক অর্থায়নের বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সঙ্গে দাতা সংস্থার চুক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই প্রকল্পে। মূলত বিদেশি অর্থায়ন লুফে নেওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করে প্রকল্প পাস করাতে গিয়ে ব্যয়-বিবরণ, কাঠামো ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় বিশাল ফাঁকফোকর রেখে দিয়েছে প্রকল্প প্রস্তুতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। পিইসি বৈঠকে এসব নানা অসংগতি ধরা পড়ায় প্রকল্প দুটির বিষয়ে আলোচনার পর পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ওষুধ-সরঞ্জাম কেনার তালিকা ও বাজারদর নির্ধারণে মার্কেট কমিটির প্রতিবেদন, বার্ষিক রাজস্ব বাজেটে ধাপে ধাপে ব্যয় অন্তর্ভুক্তির রূপরেখা দেওয়া এবং ভবন নির্মাণের জন্য আলাদা প্রকল্প নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া পরামর্শক খাতে খরচের যৌক্তিকতা দেখাতে বলা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রকল্প দুটির ডিপিপিতে পরতে পরতে রয়েছে নানা ঘাটতি ও অসংগতি। উভয় প্রকল্পেই ব্যয়ের বড় একটি অংশ বৈদেশিক সহায়তা থেকে আসার কথা বলা হলেও বৈদেশিক অর্থায়নের বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সঙ্গে দাতা সংস্থার চুক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই প্রকল্পে। মূলত বিদেশি অর্থায়ন লুফে নেওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করে প্রকল্প পাস করাতে গিয়ে ব্যয়-বিবরণ, কাঠামো ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় বিশাল ফাঁকফোকর রেখে দিয়েছে প্রকল্প প্রস্তুতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।
পিইসি বৈঠকে এসব নানা অসংগতি ধরা পড়ায় প্রকল্প দুটির বিষয়ে আলোচনার পর পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ওষুধ-সরঞ্জাম কেনার তালিকা ও বাজারদর নির্ধারণে মার্কেট কমিটির প্রতিবেদন, বার্ষিক রাজস্ব বাজেটে ধাপে ধাপে ব্যয় অন্তর্ভুক্তির রূপরেখা দেওয়া এবং ভবন নির্মাণের জন্য আলাদা প্রকল্প নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া পরামর্শক খাতে খরচের যৌক্তিকতা দেখাতে বলা হয়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রকল্প দুটির ডিপিপিতে পরতে পরতে রয়েছে নানা ঘাটতি ও অসংগতি। উভয় প্রকল্পেই ব্যয়ের বড় একটি অংশ বৈদেশিক সহায়তা থেকে আসার কথা বলা হলেও বৈদেশিক অর্থায়নের বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সঙ্গে দাতা সংস্থার চুক্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই প্রকল্পে। মূলত বিদেশি অর্থায়ন লুফে নেওয়ার জন্য তাড়াহুড়ো করে প্রকল্প পাস করাতে গিয়ে ব্যয়-বিবরণ, কাঠামো ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনায় বিশাল ফাঁকফোকর রেখে দিয়েছে প্রকল্প প্রস্তুতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। পিইসি বৈঠকে এসব নানা অসংগতি ধরা পড়ায় প্রকল্প দুটির বিষয়ে আলোচনার পর পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ওষুধ-সরঞ্জাম কেনার তালিকা ও বাজারদর নির্ধারণে মার্কেট কমিটির প্রতিবেদন, বার্ষিক রাজস্ব বাজেটে ধাপে ধাপে ব্যয় অন্তর্ভুক্তির রূপরেখা দেওয়া এবং ভবন নির্মাণের জন্য আলাদা প্রকল্প নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া পরামর্শক খাতে খরচের যৌক্তিকতা দেখাতে বলা হয়েছে।